আধুনিক পদ্ধতিতে আরো সহজ ও সুন্দর ভাবে ভাবসম্প্রসারণ শেখার মোবাইলে অপ্প্লিকেশন ।সূচিপত্র: অর্থই অনর্থ...
আধুনিক পদ্ধতিতে আরো সহজ ও সুন্দর ভাবে ভাবসম্প্রসারণ শেখার মোবাইলে অপ্প্লিকেশন ।সূচিপত্র: অর্থই অনর্থের মূল।অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে।অভাবে স্বভাব নষ্ট।অসির চেয়ে মসি বড়। স্বদেশের উপকারে নেই যার মন কে বলে মানুষ তারে, পশু সেই জন।আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য।আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়।আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে, আসে নাই কেহ অবনি পরে। সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।আমার এ ঘর ভাঙ্গিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই, যে মোরে করেছে পর।আলো ও অন্ধকার পাশাপাশি বাস করে একটিকে বাদ দিলে অন্যটি মূল্যহীন।আলো বলে, অন্ধকার, তুই বড় কালো অন্ধকার বলে, ভাই তাই তুমি আলো।ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহিতে? কীর্তিমানের মৃত্যু নাই।কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক, মানুষেতে সুরাসুর।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল।ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।গতিই জীবন, স্থিতিতে মৃত্যু।গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন নহে বিদ্যা, নহে ধন হলে প্রয়োজন।গাইতে গাইতে গায়েন আর বাজাতে বাজাতে বায়েন। গাহি সাম্যের গান মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নয় কিছু মহীয়ান।গেঁয়ো যোগী ভিখ পায় না।ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে।চকচক করলেই সোনা হয় না।চরিত্রহীন মানুষ পশুর সমান।চন্দ্র কহে, বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে কলঙ্ক যা আছে তাহা আছে মোর গায়ে।চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন, ব্যথিত বেদন বুঝিতে কি পারে? কি যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে, কভু আশীবিষে দংশেনি যারে।জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে, সে জাতির নাম মানুষ জাতি; একই পৃথিবীর স্তন্যে লালিত, একই রবি-শশী মোদের সাথী।জনগণই সকল ক্ষতার উৎস।জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো । জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে?জাতীয় অবিচার জাতীয় পতনের নিশ্চিত কারণ।জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর।জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান।জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ঠ, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।তরুলতা সহজেই তরুলতা, পশুপাখি সহজেই পশুপাখি, কিন্তু মানুষ প্রাণপণ চেষ্টায় তবে মানুষ।তাই আজ প্রকৃতির উপর আধিপত্য নয় মানুষ গড়ে তুলতে চাইছে প্রকৃতির সঙ্গে মৈত্রীর সম্বন্ধ।তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?তোমার মাপে হয়নি সবাই, তুমিও হওনি সবার মাপে তুমি মর কারো ঠেলায়, কেউ-বা মরে তোমার চাপে।তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত মরীচিকা তখন সহজে ভোলায়। দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ।দন্ডিতের সাথে দন্ড-দাতা কাঁদে যবে সমান আঘাতে সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার।দাও ফিরে সে অরণ্য লও এ নগর।দুঃখের মতো এত বড় পরশ পাথর আর নাই।দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য।দুর্নীতি জাতির সকল উন্নতির অন্তরায়।দুধ কলা সমৃদ্ধ সোনার খাঁচা অপেক্ষা ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ অজানা আকাশ পাখির অনেক প্রিয়।দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি সত্য বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি ?ধনের মানুষ, মানুষ নয় মনের মানুষই মানুষ।ধ্বনিটিরে প্রতিধ্বনি সদা ব্যাক্ত করে ধ্বনির কাছে ঋণী সে যে পাছে ধরা পড়ে। 80ধৈর্য ধর, ধৈর্য ধর, বাধ বাধ বুক সংসারে সহস্র দুঃখ আসিবে আসুক।নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়?নহে আশরাফ আছে যার শুধু বংশ পরিচয় সেই আশরাফ জীবন যাহার পূণ্য কর্মময়।নদীর এপার কহে ছাড়িয়ে নিঃশ্বাস ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।নানান দেশের নানান ভাষা বিনে স্বদেশী ভাষা, পুরে কি আশা ?নাম মানুষকে বড় করে না মানুষই নামকে বড় করে তোলে।নিরক্ষরতা দুর্ভাগ্যের প্রসূতি।নিতান্ত নির্বোধ শুধু সেইজন অমূল্য সময় করে বৃথায় যাপন।নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভাল, যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আলো।পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে।পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয় পথের দু’ধারে আছে মোর দেবালয়।পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন।পাপকে ঘৃণা কর, পাপীকে নয়।পুষ্প আপনার জন্য ফোঁটে না।পেচাঁ রাষ্ট্র করে দেয় পেলে কোনও ছুতা, জান না আমার সাথে সূর্যের শত্রুতা।পুণ্য পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে মানুষ হতে দাও তোমার সন্তানে।প্রকৃত বীর একবারই মরে, কিন্তু কাপুরুষেরা মরে বারবার।প্রথম যেদিন তুমি এসেছিলে ভবে তুমি মাত্র কেঁদেছিলে, হেসেছিল সবে। এমন জীবন হবে করিতে গঠন, মরণে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন।প্রাচীরের ছিদ্রে এক নাম গোত্র হীন ফুটিয়াছে ফুল এক অতিশয় দীন। ধিক্ ধিক্ বলে তারে কাননে সবাই, সূর্য উঠি বলে তারে ভালো আছো ভাই?প্রাণ থাকলেই প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না।